যাদের পর্যাপ্ত ঘুম হয় না, ঘুমের ঔষধ খাচ্ছেন নিয়মিত আজকের এই পোষ্টটি শুধু তাদের জন্য। ঘুমের ঔষধ কারণে অকারণে ডেকে আনতে পারে নানা রকম মারাত্মক স্বাস্থ্য ক্ষতি। তাই জানাবো এমন পাঁচ খাবারের গল্প যেগুলো খেলে ঘুম হবে পর্যাপ্ত।
দু চোখ জুড়ে ক্লান্তি খেলা করছে কিন্তু ঘুমাতে গিয়েও ঘুম আসছে না। ফলাফল নিশ্প্রান ত্বক, সারাদিনই মাথা ঝিম ঝিম করা, চোখের নিচে কালি সাথে কাজে মনোযোগ না থাকা। মানসিক অবসাদ ও অস্থীরতার পিছনেও দায়ী করা হয় এই না ঘুমানোকে।
ক্লান্তি কাটাতে অনেকেই নির্ভর হয়ে পড়ে ঘুমের ঔষধের উপর। যা দীর্ঘ মেয়াদে শরীরের উপরে বিরুপ প্রভাব ফেলে। আপনি কিন্তু চাইলেই ঔষুধ এর বাক্সটি দূরে সরিয়ে রাখতে পারেন শুধু খাবারের তালিকা পরিবর্তন করেই।
গরম দুধের উপকারীতা সর্বজন স্বীকৃত। দুধে থাকা ক্রিপটোফান এবং মেলাটোনিন। দূর করে অস্থিরতা আর ভালো ঘুম হয় যদি বিছানায় যাওয়ার আগে হালকা কুসুম গরম দুধ পান করার অভ্যাস করতে পারেন।
অনিন্দ্রা যদি আপনাকে ছেড়ে যেতে না চায় তাহলে ঘরে নিয়ে আসুন আখরট। এতে থাকা ফ্যাটি এসিড এবং আলফা লিলোনিন এসিড শরীরে প্রবেশ করে পিএইচ এ রুপান্তরিত হয় যাতে করে অনিন্দ্রা পালাবে নিশ্চিত।
রাতে প্রশান্তির ঘুম পেতে বার্লি বেশ কার্যকরী। বার্লিতে থাকা ক্যালসিয়াম, ক্রিপটোফ্যাট, জীঙ্ক, পটাশিয়াম, ম্যাগনেশিয়াম স্বাস্থ্য ভালো রাখতে সহায়তা করে সাথে গ্যাস অমলের সমস্যা থেকেও মুক্তি দেয়।
হাতের কাছে চাইলেই পাওয়া যায় নানা জাতের কলা। কর্মক্ষমতায় ভরপুর এক একটি কলা দুর করে সারা দিনের ক্লান্তি। ম্যাগনেশিয়াম, ক্রিপটোফান, ভিটামিন বি-৬, কার্বোহাইড্রেট এবং পটাশিয়ামের মতো ভান্ডার কলা সাহায্য করে অনিন্দ্রা দুর করতে।
কুমড়োর বিজ খুব একটা প্রচলিত খাবার না হলেও, স্বাভাবিক ঘুম আনতে খুবই কার্যকর কাজ করে। জিঙ্ক, কপার এবং সেলিনিয়ামের মতো পুষ্টিকর উপাদানে ভরপুর কুমড়োর বিজ। কুমড়োর বিজের নানা রকম খাবার গভীর ঘুম আনতে সাহায্য করে।
THANKS FOR VISIT OUR WEBSTIE